আবারও ওলিম্পিকসের সুইমিং পুলে সোনার ঢেউ তোলা শুরু করে দিলেন মাইকেল ফেল্পস। রবিবার রিও গেমসে নিজের প্রথম ইভেন্টে অংশ নিয়েই মার্কিনি তারকা জিতে নিয়েছেন বিজয়ীর মুকুট। ফেল্পসের বর্ণিল ওলিম্পিক কেরিয়ারে যোগ হয়ে গেল ১৯তম সোনা।
রিও ওলিম্পিকসে ফেল্পসের প্রথম সোনাটি অবশ্য এসেছে দলগত ইভেন্ট থেকে। ৪×১০০
মিটার ফ্রিস্টাইল রিলে ইভেন্টে আমেরিকাকে সোনা এনে দিয়েছেন ফেল্পসরা। দলের
বাকি তিন সদস্য হলেন কায়েলেব ড্রেসেল, রায়ান হেলড ও নাথান অ্যাড্রিয়ান। ৩
মিনিট ৯.৯২ সেকেন্ডে ফিনিশিং লাইন স্পর্শ করে ফেল্পসের নেতৃত্বাধীন
আমেরিকা। ২০১২ লন্ডন ওলিম্পিকসে ফ্রান্সের সাঁতারুদের কাছে এই ইভেন্টের
সোনা হাতছাড়া হয়েছিল ফেল্পসদের। এবার সেই ফ্রান্সের সাঁতারুদের হারিয়েই
মুকুট পুনরুদ্ধার করল মার্কিনি সাঁতারুরা। ৩ মিনিট ১০.৫৩ সেকেন্ডে সাঁতার
শেষ করে রুপো জিতেছে ফ্রান্স। আর অস্ট্রেলিয়া জিতেছে ব্রোঞ্জ। ৪×১০০ মিটার
ফ্রিস্টাইল রিলে ইভেন্টের বিশ্বরেকর্ডও রয়েছে ফেল্পসদেরই দখলে। ২০০৮ সালের
বেজিং ওলিম্পিকসে তাঁদের টাইমিং ছিল ৩ মিনিট ৮.২৪ সেকেন্ড। রবিবার রিওতে
সেই রেকর্ড নতুন করে লিখতে না পারলেও সোনা জিতে দারুণ খুশি ফেল্পস। বললেন,
‘এটা আমার জীবনের পঞ্চম তথা শেষ ওলিম্পিকসের আসর। আমি ভীষণভাবে চেয়েছিলাম
রিওতে জলে নামার মুহূর্তটাকে আলোকিত করে তুলতে। আমার সেই ইচ্ছা পূরণ হয়েছে।
আর তার জন্য অবশ্যই আমি আমার সহ-সাঁতারুদের কাছে কৃতজ্ঞ থাকব। এখন আমার
লক্ষ্য বাকি ইভেন্টগুলিতেও সোনা জয়।’ রিও ওলিম্পিকসে আরও তিনটি ব্যক্তিগত
ইভেন্টে অংশ নেবেন ফেল্পস। ১০০ ও ২০০ মিটার বাটারফ্লাই ও ২০০ মিটার মেডলি।
রিও ওলিম্পিকসে সবচেয়ে বেশি পদক জয়ী ক্রীড়াবিদ হিসেবে পা রেখেছেন ফেল্পস।
রবিবার ফ্রিস্টাইল রিলের সোনা জিতে নিজেকে আরও একটু উচ্চতায় নিয়ে গেলেন ৩১
বছর বয়সী মার্কিন সাঁতারু। ওলিম্পিকসে ফেল্পসের সোনার সংখ্যা দাঁড়াল ১৯।
সবমিলিয়ে কেরিয়ারের ২৩-তম ওলিম্পিক পদক। বিদায়ী মঞ্চে শেষ পর্যন্ত তিনি
ক’টি সোনা জিতে থামেন, সেটাই এখন দেখার বিষয়।
রিও ওলিম্পিকসের দ্বিতীয় দিনে সুইমিং পুলে ভেঙেছে দু’টি বিশ্বরেকর্ড। আমেরিকার কেটি লেডেকি ছেলেদের ৪০০ মিটার ফ্রিস্টাইলে সোনা জিতেছেন বিশ্বরেকর্ড গড়ে। তিনি ফিনিশিং লাইন ছুঁয়েছেন ৩ মিনিট ৫৬.৪৬ সেকেন্ডে। ২০০ ও ৮০০ মিটার ফ্রিস্টাইল ইভেন্টেও সোনা জিততে পারলে লেডেকি ভেঙে দিতে পারবেন ৪৮ বছরের পুরোনো এক রেকর্ড। ১৯৬৮ সালে প্রথমবারের মতো ২০০, ৪০০ ও ৮০০ মিটার ফ্রিস্টাইল ইভেন্টে সোনা জিতেছিলেন আমেরিকার সাঁতারু ডেবি মেয়ার। তার পর থেকে ওলিম্পিকসের এক আসরে কেউই জিততে পারেননি এই তিনটি ইভেন্টের সোনা।
এছাড়া বিশ্বরেকর্ড ভেঙেছে ছেলেদের ১০০ মিটার ব্রেস্টস্ট্রোকে। নিজের গড়া আগের বিশ্বরেকর্ড ভেঙে ইভেন্টে সোনা জিতেছেন অ্যাডাম পিটি। ৫৭.১৩ সেকেন্ড সময় নিয়েছেন তিনি। সেই সঙ্গে দীর্ঘ ২৮ বছর পর ওলিম্পিক সাঁতারে ব্রিটেনকে সোনা এনে দেন অ্যাডাম পিটি। ১৯৮৮ সালে ব্রিটেনের হয়ে শেষবার সাঁতারে সোনা জিতেছিলেন অ্যাড্রিয়ান মুরহাউস। স্বভাবতই সোনা জয়ের পর দোরুণ উচ্ছ্বসিত অ্যাডাম পিটি। তিনি বলেন, ‘অবশেষে আমি আমার দেশকে সাঁতারের সোনা এনে দিতে পেরেছি। এই সাফল্য আমৃত্যু মনে থাকবে।’
রিও ওলিম্পিকসের দ্বিতীয় দিনে সুইমিং পুলে ভেঙেছে দু’টি বিশ্বরেকর্ড। আমেরিকার কেটি লেডেকি ছেলেদের ৪০০ মিটার ফ্রিস্টাইলে সোনা জিতেছেন বিশ্বরেকর্ড গড়ে। তিনি ফিনিশিং লাইন ছুঁয়েছেন ৩ মিনিট ৫৬.৪৬ সেকেন্ডে। ২০০ ও ৮০০ মিটার ফ্রিস্টাইল ইভেন্টেও সোনা জিততে পারলে লেডেকি ভেঙে দিতে পারবেন ৪৮ বছরের পুরোনো এক রেকর্ড। ১৯৬৮ সালে প্রথমবারের মতো ২০০, ৪০০ ও ৮০০ মিটার ফ্রিস্টাইল ইভেন্টে সোনা জিতেছিলেন আমেরিকার সাঁতারু ডেবি মেয়ার। তার পর থেকে ওলিম্পিকসের এক আসরে কেউই জিততে পারেননি এই তিনটি ইভেন্টের সোনা।
এছাড়া বিশ্বরেকর্ড ভেঙেছে ছেলেদের ১০০ মিটার ব্রেস্টস্ট্রোকে। নিজের গড়া আগের বিশ্বরেকর্ড ভেঙে ইভেন্টে সোনা জিতেছেন অ্যাডাম পিটি। ৫৭.১৩ সেকেন্ড সময় নিয়েছেন তিনি। সেই সঙ্গে দীর্ঘ ২৮ বছর পর ওলিম্পিক সাঁতারে ব্রিটেনকে সোনা এনে দেন অ্যাডাম পিটি। ১৯৮৮ সালে ব্রিটেনের হয়ে শেষবার সাঁতারে সোনা জিতেছিলেন অ্যাড্রিয়ান মুরহাউস। স্বভাবতই সোনা জয়ের পর দোরুণ উচ্ছ্বসিত অ্যাডাম পিটি। তিনি বলেন, ‘অবশেষে আমি আমার দেশকে সাঁতারের সোনা এনে দিতে পেরেছি। এই সাফল্য আমৃত্যু মনে থাকবে।’
No comments:
Post a Comment